ছবিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বর্ণিল জীবনের কিছু বিশেষ মুহূর্ত
কাশ্মীর হামলায় নিরাপত্তার গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন
২০২০ সালের ডিসেম্বরে, খবর প্রকাশিত হয় যে মার্কিন সামরিক বাহিনী "রেড অ্যালার্ট"-এ ছিল এবং উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা আলোচনা করেছিলেন যে ট্রাম্প যদি সামরিক আইন ঘোষণা করেন তবে কী করা উচিত।[২৫৩] সিআইএ পরিচালক জিনা হাসপেল এবং সেনাবাহিনীর জেনারেল মার্ক মিলি, জয়েন্ট চিফস অফ স্টাফ-এর চেয়ারম্যান, উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন যে ট্রাম্প হয়তো একটি অভ্যুত্থান বা চীন বা ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপের চেষ্টা করতে পারেন।[২৫৪][২৫৫] মিলি জোর দিয়ে বলেন যে ট্রাম্পের যেকোনো সামরিক আদেশ, যার মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহারও রয়েছে, তার সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে।[২৫৬][২৫৭]
গরমে এসি ছাড়া ঘর ঠান্ডা রাখার ১৫টি টিপস
শেষ সময়ে সুইং স্টেটে প্রচারে ব্যস্ত ট্রাম্প ও হ্যারিস
ইতিহাসের সাক্ষী: ১৯৪৭ সালে কীভাবে দু'ভাগ হয়েছিল কাশ্মীর
কাশ্মীর নিয়ে ভারত আর পাকিস্তানের লড়াইয়ের কারণ কী?
বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারকার্য ২০১৬
মার্কিন ইতিহাসে ডোনাল্ড ট্রাম্প একমাত্র রাষ্ট্রপতি, যিনি দুইবার অভিশংসিত হন।[৮০] ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ভলোদিমির জেলেনস্কি-কে জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেনের বিরুদ্ধে চাপ দেওয়ার ফোনালাপ ফাঁস হলে ২০১৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর তিনি প্রথমবার ২৩০-১৯৭ ভোটে news 24/7 অভিশংসিত হন। সে সময় রিপাবলিকান পার্টির কোন আইনপ্রণেতা তাকে অভিশংসনের পক্ষে ভোট দেননি। বরঞ্চ ডেমোক্রেটিক পার্টির আইনপ্রণেতা জেফ ভ্যান ড্রু (যিনি পরবর্তীতে রিপাবলিকান পার্টির সদস্য হন), জ্যারেড গোল্ডেন ও কলিন পিটারসেন এর বিরোধিতা করেন। তবে সিনেটর মিট রমনি তাকে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করেন। তবে ২০২১ সালের ১৩ জানুয়ারি দ্বিতীয় বার ট্রাম্পের সমর্থকরা ক্যাপিটল ভবনে হামলা করলে অভিশংসন প্রস্তাবের উপর ভোট আয়োজিত হয়। ১০ জন রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা ট্রাম্পকে অভিশংসনের পক্ষে ভোট (২৩২-১৯৭) দেন। এরা হলেন- জন কাটকো, টম রাইস, পিটার মেহিয়ার, ফ্রেড আপটন, লিজ চেনি (সাবেক উপরাষ্ট্রপতি ডিক চেনির মেয়ে ও তৃতীয় শীর্ষ রিপাবলিকান প্রতিনিধি পরিষদ সদস্য), ডেভিড ভালাদাও, অ্যাডাম কিনজিঙ্গার, অ্যান্থনি গঞ্জালেস, ড্যান নিউহাউস ও জাইমে হেরেরা বিউটলার। কোনো ডেমোক্রেট আইনপ্রণেতাই এর বিরোধিতা করেননি। [৮১]
রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি: গার্মেন্ট ব্যবসায় কী পরিবর্তন হয়েছে?
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবারের এই শপথ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দ্বিতীয় মেয়াদে দেশটির রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসলেন তিনি।
ট্রাম্প ও ইলন মাস্কের ডিপার্টমেন্ট অব গভমেন্ট এফিসিয়েন্সি ইউএসএইড এবং শিক্ষা বিভাগ-সহ একাধিক ফেডারেল সংস্থাকে কার্যত ভেঙে get more info দেয়, একতরফাভাবে কয়েক হাজার কর্মীকে চাকরিচ্যুত করে, এবং প্রশাসনিক কার্যাবলী ন্যূনতমে হ্রাস করে।[২৯৯][৩০০][৩০১] কিছু পদক্ষেপ, যেমন ভোক্তা আর্থিক সুরক্ষা ব্যুরো ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা, ফেডারেল আদালত নেতানিয়াহু দ্বারা থামানো হয়েছে।[৩০২] তার অনেক পদক্ষেপের মাধ্যমে ঐতিহাসিকভাবে স্বাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোকে খর্বিত রূপে নির্বাহী শাখার সরাসরি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হয়।[৩০৩]
যুক্তরাষ্ট্রে ভোটগণনার ক্ষেত্রে অনেকটা সময় লাগে। এটা একটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া। ব্যবধান খুব কম হলে আবার গণনা হয়। ফলে তার জন্য সময় লাগে। তাই এই ভোটগণনায় সময় লাগবে।
Comments on “Not known Facts About ডোনাল্ড ট্রাম্প”